বরিশাল বিভাগের জেলা সমূহ
বাংলাদেশের ৮টি প্রশাসনিক বিভাগের মধ্যে বরিশাল বিভাগ একটি। ১৯৯৩ সালে বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের ৬টি জেলা নিয়ে বরিশাল বিভাগের যাত্রা শুরু হয়। বরিশাল বিভাগ পূর্বে ঢাকা বিভাগ (১৮২৯-১৯৬০) ও খুলনা বিভাগ (১৯৬০-১৯৯২) এর অন্তর্গত ছিল। বরিশাল বিভাগের পূর্বে চট্টগ্রাম বিভাগ, পশ্চিমে ফরিদপুর বিভাগ ও খুলনা বিভাগ, উত্তরে ফরিদপুর বিভাগ এবং দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর অবস্থিত।
বরিশাল বিভাগের জেলা সমূহ:
বরিশাল বিভাগে মোট ৬ টি জেলা রয়েছে। নিম্নে বরিশাল বিভাগের জেলা সমূহ দেওয়া হল:
- ভোলা জেলা
- বরগুনা জেলা
- বরিশাল জেলা
- ঝালকাঠি জেলা
- পটুয়াখালী জেলা
- পিরোজপুর জেলা
বরিশাল বিভাগের জেলা সমূহ গুলো নিয়ে নিচে একে একে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হল।
ভোলা জেলা:
বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের বরিশাল বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল হল ভোলা জেলা। ভোলা জেলা ৭টি উপজেলা, ১০টি থানা, ৫টি পৌরসভা, ৭০টি ইউনিয়ন ও ৪টি সংসদীয় আসন নিয়ে গঠিত হয়েছে। ভোলা জেলার মোট আয়তন ৩৪০৩.৪৮ বর্গকিলোমিটার ((১,৩১৪.০৯ বর্গমাইল)। ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী, ভোলা জেলার মোট জনসংখ্যা ১৭,৭৬,৭৯৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৮,৮৪,০৬৯ জন এবং মহিলা ৮,৯২,৭২৬ জন। ভোলা জেলার মোট পরিবার ৩,৭২,৭২৩ টি।
ভোলা একটি দ্বীপ জেলা এবং এর পূর্বের নাম ছিল দক্ষিণ শাহবাজপুর। ভোলা নাম করণের পেছনে একটি কাহিনি প্রচলিত রয়েছে। ভোলা শহরের মধ্য দিয়ে বয়ে যাওয়া বেতুয়া নামক খালটি তখন এখনকার মত এত সংকীর্ণ ছিলনা। একসময় এই খালটি বেতুয়া নদী নামে পরিচিত ছিল। নদী পারাপার করার জন্য খেয়া নৌকার ব্যবহার করা হত। খুনখুনে বুড়ো এক মাঝি খেয়া নৌকার মাধ্যমে লোকজনকে পারাপারের কাজ করতেন। সেই মাঝির নাম ছিল "ভোলা গাজি পাটনি" / ভোলা নাথ বাবু। এই ভোলা বাবুর নামানুসারেই নামকরণ করা হয় ভোলা।
ভোলা জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ:
- চর কুকরী মুকরী
- তারুয়া সমুদ্র সৈকত
- শাহবাজপুর গ্যাস ক্ষেত্র
- নিজাম হাসিনা ফাউন্ডেশন মসজিদ
- জ্যাকব ওয়াচ টাওয়ার, চরফ্যাশন
- সজীব ওয়াজেদ জয় ডিজিটাল পার্ক
- বোরহানউদ্দিন চৌধুরীর জমিদার বাড়ি
বরগুনা জেলা
বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের বরিশাল বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল হল বরগুনা জেলা। বরগুনা জেলার পূর্বে পটুয়াখালী জেলা, পশ্চিমে বাগেরহাট জেলা ও পিরোজপুর জেলা, উত্তরে বরিশাল জেলা, ঝালকাঠি জেলা, পটুয়াখালী জেলা ও পিরোজপুর জেলা এবং দক্ষিণে পটুয়াখালী জেলা ও বঙ্গোপসাগর রয়েছে। বরগুনা জেলা ৬টি উপজেলা, ৬টি থানা, ৪টি পৌরসভা, ৪২টি ইউনিয়ন ও ২টি সংসদীয় আসন নিয়ে গঠিত হয়েছে। বরগুনা জেলার মোট আয়তন ১,৮৩১.৩১ বর্গকিলোমিটার (৭০৭.০৭ বর্গমাইল) এবং মোট জনসংখ্যা ৮,৯২,৭৮১ জন ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী।
বরগুনা জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ:
- তালতলী
- নলবুনিয়া
- ফাতরার বন
- শুভ সন্ধ্যা সমুদ্র সৈকত
- বিহঙ্গ দ্বীপ বা ধানসিড় চর
- বেতাগীতে বিবি চিনি মসজিদ
- তালতলীর বৌদ্ধ মন্দির ও বৌদ্ধ একাডেমী
- পাথরঘাটা হরিণঘাটা লালদিয়া সমুদ্র সৈকত
- সোনাকাটা সমুদ্র সৈকত ও সোনাকাটা ইকোপার্ক
বরগুনা জেলার বিখ্যাত খাবার:
বরগুনা জেলা নারিকেল ও সুপারির জন্য বিখ্যাত। এছাড়াও বরগুনার বিখ্যাত খাবার হল চ্যাবা পিঠা, চুইয়া পিঠা, মুইট্টা পিঠা, বিসকি, আল্লান, তালের মোরব্বা, নাড়িকেলের সুরুয়া, শিরনি, চালের রুটি, মিষ্টি ও ইলিশ মাছ।
বরিশাল জেলা
বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের বরিশাল বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল হল বরিশাল জেলা। বরিশাল জেলা বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি নদীবন্দর। বরিশাল জেলার পূর্বে ভোলা জেলা, লক্ষ্মীপুর জেলা ও মেঘনা নদী, পশ্চিমে ঝালকাঠি জেলা, পিরোজপুর জেলা ও গোপালগঞ্জ জেলা, উত্তরে শরীয়তপুর জেলা, মাদারীপুর জেলা ও চাঁদপুর জেলা, দক্ষিণে বরগুনা জেলা, ঝালকাঠি জেলা ও পটুয়াখালী জেলা আবস্থিত।
বরিশাল জেলা ৩০ ওয়ার্ড বিশিষ্ট ১টি সিটি কর্পোরেশন, ১০টি উপজেলা, ১৪টি থানা, ৬টি পৌরসভা, ৮৭টি ইউনিয়ন ও ৬টি সংসদীয় আসন নিয়ে গঠিত। এর মোট আয়তন ২,৭৮৪.৫২ বর্গকিমি (১,০৭৫.১১ বর্গমাইল) এবং মোট জনসংখ্যা ২৩,২৪,৩১০ জন।
বরিশাল জেলা নদ-নদী সমূহ:
মেঘনা, বিষখালী, আড়িয়াল খাঁ, কীর্তনখোলা, টর্কি, তেতুলিয়া, সন্ধ্যা, বুড়িশ্বর ইত্যাদি।
বরিশাল জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ:
- সন্ধ্যা নদী
- শংকর মঠ
- শাপলা বিল
- বিবির পুকুর
- মাহিলারা মঠ
- সংগ্রাম কেল্লা
- ৩০ গোডাউন
- শ্বেতপদ্ম পুকুর
- শরিফলের দুর্গ
- দুর্গাসাগর দীঘি
- দুর্গাসাগর দিঘী
- ব্রজমোহন কলেজ
- এবাদুল্লাহ মসজিদ
- বরিশাল মহাশ্মশান
- বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
- অক্সফোর্ড মিশন গির্জা
- শের-ই-বাংলা জাদুঘর
- অক্সফোর্ড মিশন গীর্জা
- মিয়াবাড়ি জামে মসজিদ
- লাকুটিয়া জমিদার বাড়ি
- কলসকাঠী জমিদার বাড়ি
- অশ্বিনী কুমার টাউন হল
- মাধবপাশা জমিদার বাড়ি
- নাটু বাবুর জমিদার বাড়ি
- পাক্কা বাড়ি দূর্গ মেহেন্দিগঞ্জ
- বঙ্গবন্ধু উদ্যান (বেলস পার্ক)
- চর মোনাই দরবার ও মাদ্রাসা
- জীবনানন্দ দাশ এর বাড়ি (ধানসিঁড়ি)
- চারণকবি মুকুন্দদাস প্রতিষ্ঠিত কালী মন্দির
- বাইতুল আমান জামে মসজিদ(গুঠিয়া মসজিদ)
- উজিরপুরে ঐতিহ্যবাহী মা তাঁরা মন্দির (তারাবাড়ী)
- অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী খাজা নাজিউদ্দীনের বাসভবন
- কবি বিজয়গুপ্তর মনসামঙ্গল কাব্যে উল্লেখিত মনসা মন্দির
ঝালকাঠি জেলা
বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের বরিশাল বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল হল ঝালকাঠি জেলা। নদী বন্দরের জন্য ঝালকাঠি জেলা সবসময় ইউরোপীয়দের আকর্ষণ করেছে, ফলে বিভিন্ন সময়ে "ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি", ফরাসি ও ডাচরা এখানে ব্যবসা কেন্দ্র খুলেছিল। ঝালকাঠি জেলার বাণিজ্যিক গুরুত্বের জন্য দ্বিতীয় কলকাতা বলা হত। ঝালকাঠি জেলা ৪টি থানা, ৪টি উপজেলা, ২টি পৌরসভা, ৩২টি ইউনিয়ন, ৪০০টি মৌজা, ৪৪৯টি গ্রাম এবং ২টি সংসদীয় আসন নিয়ে গঠিত হয়েছে।
ঝালকাঠি জেলার পূর্ব ও উত্তরে বরিশাল জেলা, পশ্চিমে পিরোজপুর জেলা এবং দক্ষিণে বরগুনা জেলা ও বিষখালী নদী আবস্থিত। ঝালকাঠি জেলার মোট আয়তন ৭৫৮.০৬ বর্গকিলোমিটার (২৭২.৮৯ বর্গমাইল)। ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী, ঝালকাঠি জেলার মোট জনসংখ্যা ৬,৮২,৬৬৯ জন। যার মধ্যে মহিলা ৩,৫৩,৫২২ জন এবং পুরুষ ৩,২৯,১৪৭ জন। মোট পরিবার ১,৫৮,১৩৯টি।
ঝালকাঠি জেলার প্রধান নদী সমূহ:
- সুগন্ধা নদী
- বাসন্ডা নদী
- গাবখান নদী
- বিষখালী নদী
- ধানসিঁড়ি নদী
- খায়রাবাদ নদী
- জাংগালিয়া নদী
- কীর্তনখোলা নদী
ঝালকাঠি জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ:
- বিনয়কাঠি
- গাবখান সেতু
- সুজাবাদ কেল্লা
- পেয়ারা বাগান
- মাদাবর মসজিদ
- ঘোষাল রাজবাড়ী
- আটঘর নৌকা বাজার
- সুরিচোরা জামে মসজিদ
- পুরাতন পৌরসভা ভবন
- কীর্তিপাশা জমিদার বাড়ি
- ঝালকাঠি এন এস কামিল মাদ্রাসা
- ভীমরুলি ভাসমান পেয়ারা বাজার
- শের-ই বাংলা ফজলুল হক ডিগ্রি কলেজ
পটুয়াখালী জেলা
বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের বরিশাল বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল হল পটুয়াখালী জেলা যা বাংলাদেশের একটি উপকূলীয় জেলা। অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মণ্ডিত পটুয়াখালী জেলা বরিশাল বিভাগের একটি সম্ভাবনাময় জেলা। এই জেলার সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হল পর্যটন নগরী কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত। যেখানে আপনি একসাথে সূর্যাস্ত ও সূর্যোদয় দেখতে পারবেন, এই অপরূপ দৃশ্য বিশ্বে খুবি বিরল। পর্যটকদের কাছে পটুয়াখালী "সাগরকন্যা" নামেও পরিচিত।
পটুয়াখালী জেলার পূর্বে ভোলা জেলা, পশ্চিমে বরগুনা জেলা, উত্তরে বরিশাল জেলা এবং দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর আবস্থিত। পটুয়াখালী জেলা ৯টি থানা, ৮টি উপজেলা, ৫টি পৌরসভা, ৭৬টি ইউনিয়ন ও ৪টি সংসদীয় আসন নিয়ে গঠিত হয়েছে। এই জেলার মোট আয়তন প্রায় ৩,২২১.৩১ বর্গকিলোমিটার (১,২৪৩.৭৫ বর্গমাইল)। ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী, পটুয়াখালী জেলার মোট জনসংখ্যা ১৫,৩৫,৮৫৪ জন। এর মধ্যে মহিলা ৭,৮২,৪১৩ জন এবং পুরুষ ৭,৫৩,৪৪১ জন। মোট পরিবার ৩,৪৬,৪৬২টি।
পটুয়াখালী জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ:
- চর আন্ডা
- কুয়াকাটা
- সোনারচর
- চরমোন্তাজ
- শৌলা পার্ক
- পায়রা সেতু
- কাজলার চর
- ফাতরার চর
- পায়রা বন্দর
- পানি জাদুঘর
- তুফানিয়ার চর
- চিত্তাকর্ষক স্থান
- কলাগাছিয়ার চর
- মদনপুরার মৃৎশিল্প
- সীমা বৌদ্ধ বিহার
- বীজ বর্ধন খামার
- কানাই বলাই দিঘী
- কুয়াকাটা ইকোপার্ক
- কুয়াকাটা রাখাইনপল্লী
- মজিদবাড়িয়া মসজিদ
- মনিপাড়া মৎস্য খামার
- কুয়াকাটা রাখাইন পল্লী
- কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত
- কুয়াকাটা বৌদ্ধ মন্দির
- কালাইয়া প্রাচীন বন্দর
- ঘসেটি বিবির মসজিদ
- কুয়াকাটা জাতীয় উদ্যান
- শ্রীরামপুর জমিদার বাড়ি
- জাহাজমারা সমুদ্র সৈকত
- পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র
- ঝাউতলা পটুয়াখালী সদর
- জাহাজমারা (সখিনা পার্ক)
- কেশব পুর শিকদার বাড়ি
- কালিশুরী ইসাখার মসজিদ
- পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ
- কনকদিয়া পালপাড়া মৃৎশিল্প
- মহেন্দ্র রায়ের জমিদার বাড়ি
- লতিফ মিউনিসিপ্যাল সেমিনারী
- পটুয়াখালী শেখ রাসেল শিশু পার্ক
- পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত
- শের-ই-বাংলার দাদার পৈতৃক বাড়ি
- হযরত ইয়ার উদ্দিন খলিফার মাজার
- চন্দ্রদ্বীপের রাজকন্যা কমলারানীর দিঘি
- পটুয়াখালী শহীদ আলাউদ্দিন শিশু পার্ক
- পটুয়াখালী সরকারি জুবিলী উচ্চবিদ্যালয়
- পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
- তমিরুদ্দিন আউলিয়ার মাজার - কালাইয়া
- কনকদিয়া পালপাড়া ঐতিহাসিক কম্পানি পুকুর
পিরোজপুর জেলা
বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের বরিশাল বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল হল পিরোজপুর জেলা। পিরোজপুর জেলা ৭টি থানা, ৭টি উপজেলা, ৪টি পৌরসভা, ৫৪টি ইউনিয়ন ও ৩টি সংসদীয় আসন নিয়ে গঠিত হয়েছে। পিরোজপুরের পূর্বে বরগুনা জেলা ও ঝালকাঠি জেলা, পশ্চিমে সুন্দরবন ও বাগেরহাট জেলা, পশ্চিমে বলেশ্বর নদী পিরোজপুরকে বাগেরহাটের থেকে আলাদা করেছে, উত্তরে গোপালগঞ্জ জেলা ও বরিশাল জেলা এবং দক্ষিণে বরগুনা জেলা আবস্থিত।
পিরোজপুর জেলার মোট আয়তন ১,২৭৭.৮০ বর্গকিমি (৪৯৩.৩৬ বর্গমাইল) এবং মোট জনসংখ্যা ১১,১৩,২৫৭ জন, এর মধ্যে মহিলা ৫,৬৫,০২৯ জন এবং পুরুষ ৫,৪৮,২২৮ জন। মোট পরিবার ২,৫৬,০০২টি ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী।
পিরোজপুর জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ:
- ডিসি পার্ক
- হুলারহাট নদী বন্দর
- সাপলেজা কুঠি বাড়ি
- ভান্ডারিয়া শিশু পার্ক
- আটঘর আমড়া বাগান
- কদমতলা জর্জ হাই স্কুল
- ছারছীনা দরবার শরীফ
- আজিম ফরাজীর মাজার
- সোনাখালী জমিদার বাড়ি
- কুড়িয়ানা পেয়ারা বাজার
- পারেড়হাট জমিদার বাড়ি
- সারেংকাঠী পিকনিক স্পট
- মঠবাড়িয়ার মমিন মসজিদ
- বলেশ্বর ঘাট শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ
- স্বরুপকাঠীর পেয়ারা বাগান
- শ্রীগুরু সংঘ কেন্দ্রীয় আশ্রম
- কবি আহসান হাবিব এর বাড়ি
- ভাসমান সবজি ক্ষেত মুগারঝোর
- হরিণপালা রিভার ভিউ ইকোপার্ক
- কুড়িয়ানা অনুকূল ঠাকুরের আশ্রম
- রায়েরকাঠী জমিদার বাড়ি (রায়েরকাঠি রাজবাড়ি)
- উত্তর পোরগোলা সম্মিলিত বহুমুখী মাধ্যমিক বিদ্যালয়